বিগত শতাব্দীর শেষের দিক থেকেই জলবায়ুর পরিবর্তন বিজ্ঞানীদের মনে প্রবল উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে, কারণ এই পরিবর্তনের হার এতটাই বেশি যে তা মানব সভ্যতার অস্তিত্বের ওপর প্রশ্নচিহ্ন ফেলে দিয়েছে।এর জন্য মানুষ নিজেই হয়তো অনেকটা দায়ী, অতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ও যথেচ্ছ হারে গাছ কেটে ফেলার জন্য সামগ্রিক ভাবে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে খুব দ্রুত হারে,কমছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, আর তাতেই বিঘ্নিত হচ্ছে স্বাভাবিক ঋতু পরিবর্তন চক্র। এই "মানুষ প্ররোচিত ’’ জলবায়ু পরিবর্তনে যে শুধু বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমছে তাই নয়,ডেকে আনছে অনেক অপ্রত্যাশিত ও অস্বাভাবিক ঘটনা,যেমন অতিবৃষ্টি,বন্যা ও খরা বা প্রবল তাপপ্রবাহ, যা বিজ্ঞানী মহলে চরম ঘটনা (এক্সট্রিম-ইভেন্টস) নামে পরিচিত। অতীতে যখন প্রকৃতির উপর মানুষের প্রভাব-প্রতিপত্তি এত বেশি ছিল না বা ছিলই না, তখনও এই এক্সট্রিম ক্লাইমেট ইভেন্টস গুলো ছিল, কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে মানুষের কার্যকলাপ কিছু কিছু এক্সট্রিম ইভেন্টস ঘটার ঝুঁকি বাড়িয়েছে (ফ্রিকোয়েন্সি) , যেগুলি মূলত পৃথিবীর তাপমাত্রার সাথে সম্পর্কিত। ঘূর্ণিঝড় হলো তেমনই এক এক্সট্রিম ইভেন্টস। ভূপ্রাকৃতিক অবস্থান এর জন্য ভারতীয় উপমহাদেশ পার্শ্ববর্তী সমুদ্রাঞ্চল সাইক্লোন সৃষ্টির আদর্শ একটি জায়গা। প্রত্যেক বছরই প্রায় একটি করে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়েছে এই উপমহাদেশীয় অঞ্চল। এই প্রেক্ষিতে সর্বশেষ সংযোজন হলো ঘূর্ণিঝড় "ইয়াস"। এক বা একাধিক ভিন্ন ঘূর্ণিঝড়কে আলাদা ভাবে চিহ্নিত করার জন্যই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়, যার একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিও আছে। সাধারণত যে সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয় তার নিকটবর্তী আঞ্চলিক আবহাওয়া দফতর দ্বারা এই নামকরণ করা হয়ে থাকে, যা আবার বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার অনুমোদনপ্রাপ্ত, যাদেরকে ইংরেজিতে Regional Specialised Meteorological Centres (RSMCs) and Tropical Cyclone Warning Centres (TCWCs) বলে। সারাবিশ্বে এমন ছয়টি RSMC আছে। আর তাতে ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (India Meteorological Department) ও আছে। উত্তর-ভারত মহাসাগরে (যার মধ্যে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর ও আছে) যে সমস্ত ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয় তা আঞ্চলিক কিছু রাষ্ট্রের (ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, ওমান, মায়ানমার, মালদিভস, ইরান, কাতার, ইমেন,সৌদিআরব ও সংযুক্ত-আরব আমিরশাহী) দ্বারা করা হয়। সাধারণত এই দেশ গুলির সম্মিলিত সংগঠন পূর্বনির্ধারিতভাবেই কিছু নামের তালিকা তৈরী করে রাখে কোনো ভবিষ্যৎ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য এবং সেই তালিকা থেকে একের পর এক নাম ব্যবহার করা হয় আগত কোন ঘূর্ণিঝড়ের জন্য। সেইভাবেই "ইয়াস' নামটি ওমানের দেওয়া। এটি একটি ফার্সি শব্দ এবং এর বাংলা প্রতিশব্দ জুঁই ফুল। কথায় রয়েছে "নামে কি বা আসে যায়", সেটা যে কতটা যুক্তিযুক্ত তা এই ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা, ভয়াবহ রূপ প্রতি মুহূর্তে জানান দিয়েছে এবং ঝড় পরবর্তী সঙ্কটজনক অবস্থা আমাদের অক্ষরে অক্ষরে সেটা বুঝিয়ে চলেছে। গত মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে উত্তর আন্দামান সাগর এবং পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরের বুকে যে প্রবল নিম্নচাপ তৈরি হয় তা মে মাসের ২৪ তারিখ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আকারে ওড়িশার ধামরা বন্দরে আছড়ে পড়ে। এরপর পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলোকে তীব্র ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে ধীরে ধীরে এই ঘূর্ণিঝড় ঝাড়খণ্ডের দিকে সরে যায়। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী মূলত পূর্ব মেদিনীপুর, দক্ষিণ-চব্বিশ পরগনা, উত্তর-চব্বিশ পরগনা এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। প্রথমে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে তীব্র জলোচ্ছ্বাস এবং তার ঠিক পরে প্রবল বর্ষন এই দুইয়ের কারণে কার্যত এই তিন জেলার জনজীবন বিপর্যস্ত। প্রবল বৃষ্টি পশ্চিমবঙ্গের বাকি জেলাগুলোর জনজীবনেও বিস্তীর্ণ প্রভাব ফেলেছে। দেশের আবহাওয়া বিভাগের তথ্য অনুযায়ী বর্ষা পূর্ববর্তী বৃষ্টিপাতের স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় ১৮% বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে এই বছর। এর সাথে মে মাসের ২৬তারিখ ভরা কোটাল সাময়িক জলস্তর বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করেছে। এছাড়াও বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে বঙ্গোপসাগরের জলস্তর বৃদ্ধি এবং বিগত ৩০ বছরে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভের (বাংলাদেশ সহ) ২৪.৫৫% হ্রাস (১৩৬.৭৭ বর্গ কিমি) ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবকে আরো মারাত্মক করেছে [1]। এবার আসা যাক নিবন্ধের মূল বিষয়ে, অর্থাৎ এই ঘূর্ণিঝড়ের ঠিক কতটা সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়লো পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকার জনজীবনে। এককথায় বলতে গেলে সঠিক তথ্য এখনো কারো কাছে নেই। দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগর, নামখানা ব্লকের নারায়নপুর, বকখালি, মৌসুনি দ্বীপ কার্যত নিশ্চিহ্ন, কাকদ্বীপ ব্লকে তুলনামূলক কম ক্ষতি হলেও ক্ষতির অঙ্কটা কম নয়। নামখানা ব্লকের ২ লক্ষ মানুষের মধ্যে সরকারি হিসেবে ৫০% মানুষ ঘরছাড়া। পূর্ব মেদনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা যেমন - দীঘা, তাজপুর, কাঁথি প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্থ। সর্বত্র কাঁচা ঘরবাড়ি প্রায় নিশ্চিহ্ন, পাকাবাড়িরও বিপুল ক্ষতি হয়েছে। তার সাথে এই সব এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থা প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্থ। এর ধরনটি বুঝতে হলে আগে জানতে হবে এদের অধিকাংশই ভেড়ি এবং পুকুরে মাছ চাষ করে, জমিতে ফসল চাষ করে এবং সমুদ্রে মাছ শিকার করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেন। অস্বাভাবিক জলস্তর বৃদ্ধি এবং কংক্রিটের বাঁধের অনুপস্থিতির কারণে সভাবতই সমুদ্রের নোনাজল পুকুর, ভেঁড়ি এবং জমিতে ঢুকে সম্পূর্ণরূপে পুকুর-ভেঁড়ির মাছেদের মেরে ফেলেছে এবং মাঠের ফসল সম্পূর্ণরূপে নষ্ট করে ফেলেছে। এর সাথে আরো বিভিন্ন রকম স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষতিও অকল্পনীয়। রাজ্য সরকারের হিসেব অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০০০ কোটি টাকা। এরপর রয়েছে তীব্র জল সংকট, তার কারণও সেই নোনাজল। নোনাজল মাটির নিচের প্রাকৃতিক পানীয় জলস্তরের সাথে মিশে এই এলাকাগুলোর জল সংকট আরো তীব্র করেছে। কয়েক লক্ষ মানুষের কাছে এই মুহূর্তে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের কোনটিই প্রায় নেই। ঠিক এক বছর আগে আমফান এবং এখন ইয়াস, The Global Climate Risk Index এর তথ্য অনুযায়ী ভারতের স্থান সপ্তম, এর থেকে আবহাওয়া জনিত বিপদ ভারতের উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলোতে ঠিক কতটা তার একটা স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়। অনির্দিষ্ট কালের জন্য বিভিন্ন সরকারি বিপর্যয় মোকাবিলা শিবিরে আশ্রয় নেওয়া মানুষ গুলো আজ কিছুটা সরকারি ত্রাণে এবং কিছুটা বেসরকারি ত্রাণের ওপর বেঁচে রয়েছে। ঠিক এই পরস্থিতিতে পরিবেশজনিত উদ্বাস্তু শব্দটির আবির্ভাব হয়। কি এই পরিবেশজনিত উদ্বাস্তু? -দুই এক কথায় বলা যায়, পরিবেশের প্রভাবে স্থাবর অর্থাৎ প্রাকৃতিক সংস্থান এবং অস্থাবর (যার মূল ভাগ স্থাবরের কারণে তৈরি হয়) সম্পত্তির সর্বস্ব হারিয়ে একটি অঞ্চলের জনবসতির অধিকাংশই যখন বলপূর্বক সেই স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হয়, সেই ক্ষেত্রে, তাদের পরিবেশজনিত উদ্বাস্তু হিসেবে গণ্য করা হয়। The Disaster Management Act, 2005 এ এই পরিবেশজনিত উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের কোনো কথা উল্লেখ করা নেই, যা সত্যিই চিন্তার কারণ। তাহলে এই লক্ষ লক্ষ মানুষেরা সর্বস্ব হারিয়ে যাবে কোথায়? -এই প্রশ্ন বারংবার উঠছে। উপকূলবর্তী মানুষেরা ঝড়-ঝঞ্ঝা বিস্তর দেখে এসেছেন কিন্তু এযাবৎ আমফান এবং পরবর্তীতে ইয়াস ঘূর্ণিঝড়ের মাত্রা তাদের শিরদাঁড়া হয়তো সত্যিই ভেঙে ফেলেছে। দিনের পর দিন মাটির কিংবা বালির বস্তার বাঁধ দিয়ে অথবা অল্প কিছু জায়গায় বড় বোল্ডারের বাঁধ দিয়ে এই মানুষ গুলোর প্রাকৃতিক সংস্থান কি সত্যিই সুরক্ষিত করার সদিচ্ছা ছিল কতৃপক্ষের? নাকি বৈজ্ঞানিক তথ্যের অভাবে দীর্ঘ কিছু দশক ধরে অবস্থার অবনতির তথ্য কতৃপক্ষের কাছে ছিল না? - এই রকম বহু প্রশ্নই উঠতে পারে, কারণ প্রশ্নেরা স্বাধীন।
কিন্তু এখন সত্যিই সময় এসেছে সুদূরপ্রসারী কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার। যৎসামান্য ত্রাণ কিন্তু এই পরিবেশ উদ্বাস্তুদের সমস্যা মেটাতে পারবে না বরং তারা পাড়ি দেবে বিভিন্ন শহরে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের হাতছানিতে। এর ফলে তাদের মৌলিক অধিকার এবং নাগরিক অধিকার দুইই ক্ষুণ্ণ হবে এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থার কোনো রকম নিশ্চয়তা থাকবে না। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পরিবেশ জনিত উদ্বাস্তু সমস্যাকে আরো ত্বরান্বিত করবে। এই কারণে প্রয়োজনীয় কারিগরীবিদ্যা কাজে লাগিয়ে পাকা স্থাপত্য তৈরির প্রয়োজনীয়তা আজ এই উপকূলবর্তী এলাকা গুলোয় ভীষণভাবে দরকারি। বিজ্ঞান এবং সমস্যা দূর করার মানসিকতাই পারে এই সর্বস্ব হারিয়ে উদ্বাস্তু মানুষদের ঘরে ফেরাতে। এই চরম বিপর্যয়ের মুখে The Disaster Management Act, 2005 -এ পুনর্বাসনের আইনের সংযুক্তি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ১৫-এর দশকে হিংস্র যাবাবর বহিঃশত্রুর হাত থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করতে মিং রাজবংশ চীনের প্রাচীর গড়ে তুলেছিল, আর আজ একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞানের জয়জয়কারের যুগে আমরা আমাদের সহনাগরিকদের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে অক্ষম। সত্যিই হয়তো ভাববার সময় এসেছে। [1] Bhargava, R., Sarkar, D. and Friess, D.A. 2021. A cloud computing-based approach to mapping mangrove erosion and progradation: Case studies from the Sundarbans and French Guiana. Estuarine, Coastal and Shelf Science, 248, 106798.
20 Comments
6/19/2021 03:02:05 pm
To the point Content, Great work and every detail are very useful.
Reply
Debarghya
6/19/2021 03:33:37 pm
It's good that atleast some of us can think that way. The thought may change the situation. Now let's see when such initiatives will be taken by our choosen authority!
Reply
Aninko A
6/19/2021 03:59:23 pm
Brilliantly put comrade. Very thought provoking.
Reply
Debarghya
6/19/2021 07:13:39 pm
Thank you bondhu!
Reply
Subhashree Chakrabarty
6/19/2021 04:21:30 pm
Beautifully written with arbitrary amount of information. People living in hilly and coastal areas are most affected by natural disasters.
Reply
Debarghya
6/19/2021 07:17:18 pm
Absolutely! It's the time.
Reply
Tamoghna Dhar
6/19/2021 08:17:08 pm
very precise and informative article... Great work.. Carry on..
Reply
Debarghya
6/19/2021 09:41:56 pm
Thank you for the appreciation!
Reply
Samapti Bhattacharyya
6/19/2021 10:46:09 pm
সুন্দর উপস্থাপনা।।
Reply
Debarghya
6/19/2021 11:36:36 pm
অনেক ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য।
Reply
Anneswa Maitra
6/19/2021 11:25:29 pm
A very well written content with proper information. Great piece of work. Carry on.
Reply
Debarghya
6/19/2021 11:31:59 pm
Thank you for the appreciation. It means a lot mate!
Reply
Rajarshi Biswas
6/20/2021 08:27:55 am
Khub shundor ar detailed. Vabte baddhyo koreche. Chaliye jao.
Reply
Debarghya
6/20/2021 09:01:12 am
Onek dhonyobad toke somoy kore porar jnno! Erm feedback aro lekhar onuprerona future e!!
Reply
Arpan Dutta
6/20/2021 11:52:49 am
Ghurnijorer bibhinno rokom er probhab shomporke onek lekha hoye thake, ei dik ta ottonto kom alochito ba bhabae hoyna, shundor bhabe tule dhorecho. Keep going.
Reply
Debarghya
6/20/2021 12:06:35 pm
Onk dhonyobad bondhu! Sotty e ei dikta nye kotha bola kub dorkar ebong vabar!
Reply
Triparna talukdar
6/20/2021 02:45:36 pm
সত্যিই ভাবনার বিষয়। এখনই সময় ভাবার। আমরা যাদের নির্বাচিত করেছি তাঁরা কি সত্যিই ভাবছেন! সময় এসেছে বদলানোর। এখনই পদক্ষেপ না নিলে এই সমস্ত মানুষদের দলে আমরাও নাম লেখাতে বাধ্য হবে। বিষয়টি নিয়ে সত্যিই আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। আরো এরকম লেখা চাই।
Reply
Debarghya
6/20/2021 03:09:15 pm
সত্যিই তাই। ভাবনা খুব দরকার এবং আরো বেশি করে পারিপার্শ্বিক মানুষদের ভাবানোর দরকার।গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসানোর চেয়ে কিছু করার ইচ্ছেটা বরং ভালো। লেখাটা পরিচিতদের কাছে ছড়িয়ে দিয়।পাশে থাকো ,এরম লেখার মাধ্যমে বারবার ভবানোর চেষ্ঠা করবো।
Reply
Rituparna
6/20/2021 06:24:54 pm
khub detailed uposthapona...amader ae dike aro bhabte hobe...arokom lekha jate shob manusher kache pouchoye sedike ogroni hote hobe..tate bishoytir tatporjo shobar kache pouchate parbe..
Reply
Debarghya
6/20/2021 09:22:21 pm
Dhonyobad somoy kore porar jonno bondhu! Sotty e amader ei bishoyti nye vabar somoy esheche!
Reply
Leave a Reply. |
Archives
January 2024
Categories
All
|